কমলাকান্তের জবানবন্দি
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৮৩৮-১৮৯৪)
- উৎসঃ- “কমলাকান্তের দপ্তর” নামক প্রবন্ধগ্রন্থ (১২৮৮ বঙ্গাব্দ)
- ছদ্মনাম কমলাকান্ত ।
- বঙ্কিমচন্দ্রের উপাধি সাহিত্যসম্রাট । তিনি বাংলা উপন্যাসের জনক ।
- (১৮৩৮ খ্রিস্টাব্দের ২৬ জুন) পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগণার জেলার কাঁঠালপাড়া গ্রামে
জন্মগ্রহন করেন (বাংলা- ১৩ আষাঢ় ১২৪৫)।
- ৮ এপ্রিল ১৮৯৪ (২৬ চৈত্র ১৩০০) কলকাতায় বহুমূত্র রোগে মৃত্যুবরণ করেন ।
- পিতাঃ- যাদবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় । পেশায় ডেপুটি কালেক্টর ।
- মাঃ- দুর্গাসুন্দরী ।
- বঙ্কিমচন্দ্র কর্মজীবনে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন ।
- বঙ্গদর্শন (১৮৭২) এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ।
- প্রথম প্রকৃত বাংলা উপন্যাস- ‘দুর্গেশনন্দিনী’ (১৮৬৫) ।
- প্রথম লেখা উপন্যাস- “Rajmohon’s Wife”.
- প্রথম কাব্যগ্রন্থ- “ললিতা তথা মানস” (১৮৫৬)।
- লেখা উপন্যাসের সংখ্যা ১৪ টি ।
- কমলাকান্তের জবানবন্দি সাধুরীতির উদাহরন ।
- কমলাকান্তের জবানবন্দি প্রথম প্রকাশিত বঙ্গদর্শন পত্রিকায় (১২৮৮) ফাল্গুন সংখ্যায় ।
- কমলাকান্তের জবানবন্দি নকশা জাতীয় হালকা সরস রচনা ।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৮৩৮-১৮৯৪)
- উৎসঃ- “কমলাকান্তের দপ্তর” নামক প্রবন্ধগ্রন্থ (১২৮৮ বঙ্গাব্দ)
- ছদ্মনাম কমলাকান্ত ।
- বঙ্কিমচন্দ্রের উপাধি সাহিত্যসম্রাট । তিনি বাংলা উপন্যাসের জনক ।
- (১৮৩৮ খ্রিস্টাব্দের ২৬ জুন) পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগণার জেলার কাঁঠালপাড়া গ্রামে
জন্মগ্রহন করেন (বাংলা- ১৩ আষাঢ় ১২৪৫)।
- ৮ এপ্রিল ১৮৯৪ (২৬ চৈত্র ১৩০০) কলকাতায় বহুমূত্র রোগে মৃত্যুবরণ করেন ।
- পিতাঃ- যাদবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় । পেশায় ডেপুটি কালেক্টর ।
- মাঃ- দুর্গাসুন্দরী ।
- বঙ্কিমচন্দ্র কর্মজীবনে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন ।
- বঙ্গদর্শন (১৮৭২) এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ।
- প্রথম প্রকৃত বাংলা উপন্যাস- ‘দুর্গেশনন্দিনী’ (১৮৬৫) ।
- প্রথম লেখা উপন্যাস- “Rajmohon’s Wife”.
- প্রথম কাব্যগ্রন্থ- “ললিতা তথা মানস” (১৮৫৬)।
- লেখা উপন্যাসের সংখ্যা ১৪ টি ।
- কমলাকান্তের জবানবন্দি সাধুরীতির উদাহরন ।
- কমলাকান্তের জবানবন্দি প্রথম প্রকাশিত বঙ্গদর্শন পত্রিকায় (১২৮৮) ফাল্গুন সংখ্যায় ।
- কমলাকান্তের জবানবন্দি নকশা জাতীয় হালকা সরস রচনা ।
উপন্যাসসমূহ
|
প্রবন্ধসমূহ
|
দুর্গেশনন্দিনী (১৮৬৫), কপালকুন্ডলা (১৮৬৬), মৃণালিনী
(১৮৬৯), বিষবৃক্ষ (১৮৭৩), রজনী (১৮৭৭), কৃষ্ণকান্তের উইল (১৮৭৮), রাজসিংহ
(১৮৮২), আনন্দমঠ (১৮৮৪), দেবী চৌধুরাণী (১৮৭৭), সীতারাম (১৮৭৫)
|
লোকরহস্য, বিজ্ঞানরহস্য, কমলাকান্তের দপ্তর,
বিবিধ সমালোচনা, সাম্য, কৃষ্ণচরিত্র, বিবিধ প্রবন্ধ, ধর্মতত্ত্ব অনুশীলন,
শ্রীমদ্ভগবদগীতা
|
শব্দার্থঃ
* শামলা- শালের পাগড়ি ।
* এজলাস- বিচারকক্ষ ।
* কাটারা- কাঠগড়া ।
* ওথ- হলফনামা ।
* সেরকশ- বেয়াড়া, উদ্ধত, একগুঁয়ে ।
* কুঠারি- যাত্রাদলের মালিক বা পরিচালক ।
* ব্রাহ্ম সমাজ- রাজা রামমোহন রায় (১৭৭৪-১৮৮৩) প্রবর্তিত এবং মহর্ষি
দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮১৭-১৯০৫) প্রচারিত একেশ্বরবাদী ধর্মসম্প্রদায় ।
* যজ্ঞোপবীত- যজ্ঞসূত্র, উপবীত, পৈতা ।
গুরুত্বপূর্ন তথ্যঃ-
- “হাস কেন?”- উক্তিটি চাপরাশির (ধমকিয়ে বললেন)
- কমলাকান্তের বয়স ৫১ বছর ২ মাস ১৩ দিন ৪ ঘন্টা ৫ মিনিট (সেকেন্ড উল্লেখ
নাই)
- কমলাকান্তের আড্ডা ছিল- নসীবাবু যখন ছিলেন ।
- মামলাকারী/ ফরিয়াদি- প্রসন্ন গোয়ালিনী, মোকদ্দমা- গরুচুরি ।
- কনেস্টেবলের পোষাক- কালোকোর্তা ।
- কনেস্টেবল রুল ঘুরাইয়া কমলাকান্তকে সঙ্গে করিয়া এজলাসে লইয়া গেল ।
- কমলাকান্ত ছিল- সাক্ষী
- হাকিম বিরাজ করিতেছে- মাচানের উপর ।
- “তুমি অধম বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন”-উক্তিটি বঙ্কিমচন্দ্রের
- কমলাকান্তের প্রথম উক্তি- ‘বাবা, কার ক্ষেতে ধান খেয়েছি যে, আমাকে এর
ভেতর পুরিলে ?”
- কমলাকান্ত মৃদু মৃদু হাসিতে লাগিল যখন তাকে কাটারায় পুরিয়ে দিল ।
- ‘তামাশার জায়গা এ নয়- হলফ পড় ।’- দাড়ি ঘুরাইয়া চাপরাশি বলিল ।
- উকিল কীভাবে বলিল ‘কিসে চিনিলে?’- হাসিয়া ।
- উকিলের গায়ে ছিল- মোটা চেন আর ময়লা শামলা ।
- ‘ধর্মাবর্তার! সাক্ষী বড় সেরকশ ।‘ – উক্তিটি মুহুরির ।
- ‘সে সাধ এখানেই মিটিল’-কমলাকান্তের কোন সাধ?- যাত্রা শোনার ।
- ‘এত বুদ্ধি থাকিলে তোমার কি এ পদবৃদ্ধি হইত?’- উক্তিটি কমলাকান্ত হাকিমকে
মনে মনে বলিল ।
- কমলাকান্তের জাত- ব্রাহ্মণ । ধর্ম- হিন্দু, বর্ণ- ঘোরতর কৃষ্ণবর্ণ ।
- ‘রাগবৈদ গন্ধ’ কি?- হাস্যরসের অনুভব সৃষ্টি করে এমন বুদ্ধিদীপ্ত কথা ।
No comments:
Post a Comment